মণি ততদিনে সীতারামপুরে চলে গেছে তার বাপেরবাড়ির মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। অনাথ এসে নিয়ে গিয়েছিলো। কিন্তু এসব কিছুই ঘটেছে যতীনের আড়ালে। মাসি অবশ্য নানান অছিলায় মণির যতীনের জন্য সারাদিনের ব্যস্ত থাকার ফিকির শুনিয়ে যান। যতীন মৌরলা মাছের ঝোল খেতে খড় ভালোবাসে। দই, বেদানার জ্যুস প্রভৃতি পথ্যও তাকে খেতে হয়। মণি কিন্তু সৎ ভাবেই চেয়েছিলো যতীনকে বলে যেতে আর যতীন চেয়েছিলো মণিকে ভালোবাসার দুটো কথা বলে বুকে জড়িয়ে নিতে। কিন্তু মাসির দ্বৈত চরিত্র দুজনকে কখনো এক হতে দেয়নি। মাসির শেষ বয়সে নিরাপত্তার অভাব নাকি প্রতিপত্তিশালী মণিকে হেয় করার চেষ্টা কোনটা যে সঠিক তা ঠাওরানো বড় মুশকিল। তাই যেদিন মণি তার বাপের বাড়ি যাবে বলে স্হির সিদ্ধান্ত নেয় সেদিন মাসি বিপদে পড়ে যতীনের শয্যাশায়ী অবস্থায় মণির স্ত্রী হিসেবে কি করণীয় তা বোঝাতে গিয়ে মাসি অনেক অনুনয় বিনয় করেছিলেন। মণি তাকে নস্যাৎ করলে মাসি প্রত্যুত্তরে ঠিক কি বললেন? Learn more about your ad choices. Visit megaphone.fm/adchoices
خطوة إلى عالم لا حدود له من القصص
عربي
الإمارات العربية المتحدة