ก้าวเข้าสู่โลกแห่งเรื่องราวอันไม่มีที่สิ้นสุด
4.5
বহ্নিপতঙ্গ' অগ্নি-মোহনা trilogy এর দ্বিতীয় বই। প্রথম বইটি ছিল ‘শরীরী-অশরীরী’। ‘শরীরী-অশরীরী’ উপন্যাসে বর্ণিত ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার কয়েক মাস পর হায়দ্রাবাদে গোলকুন্ডা ফোর্টে বেড়াতে এসেছে তরুণ মহাকাশ বিজ্ঞানী অগ্নি, আর তার নৃত্যশিল্পী স্ত্রী মোহনা । এখানে কারা যেন মোহনার মুখশ্রীতে আদল খুঁজে পায় চারশো বছর আগে রহস্যময় ভাবে হারিয়ে যাওয়া রাণী ভাগমতীর। স্থানীয় মানুষেরা বিশ্বাস করত রাণী ভাগমতীর বিদেহী আত্মা নিশীথ রাতে দুর্গ চত্বরে ঘর ফেরা করেন। অনেক, অনেক বছর ধরে লোকশ্রুতি আছে যে এখনো রাণী ভাগমতী ধ্বংস হয়ে যাওয়া গোলকুন্ডা দুর্গের অলিন্দে অলিন্দে গান করেন আর কখনো কখনো ঘরে বেড়ান নাচের পোশাকে। ছন্দ ওঠে তার পায়ে। তখন যেন প্রাণ ফিরে পায় সেই ধ্বংস হয়ে যাওয়া গোলকুন্ডা দুর্গ। প্রতিটি পাথর যেন চিনতে পারে তাদের প্রিয় রানীকে। তখন সেখানে কারো থাকা বারণ। কখনো কখনো অতি উৎসাহী কেউ তাকে দেখবার জন্য চুপি চুপি অপেক্ষা করেছিল, তারা আর প্রাণে বাঁচে নি। মোহনার মনে হয় জীবনে প্রথমবার ওই দুর্গে এলেও যেন প্রতিটি পাথর, অলিন্দ তার চেনা; এমনকি, এই দুর্গের ভিতরের কিছু অনাবিষ্কৃত সত্যও তার জানা। এক উন্মাদ ঘুরে ফেরে ওই দুর্গ চত্বরে । সে একদৃষ্টে চেয়ে দেখে মোহনাকে । মোহনাকে বড্ড চেনা লাগে তারও। সন্ধ্যার অন্ধকারে সে কাছে এগিয়ে আসে মোহনার । ওর সঙ্গে কিছু বোঝাপড়া আছে তার।
วันที่วางจำหน่าย
อีบุ๊ก : 31 ธันวาคม 2563
กว่า 500 000 รายการ
Kids Mode (เนื้อหาที่ปลอดภัยสำหรับเด็ก)
ดาวน์โหลดหนังสือสำหรับการเข้าถึงแบบออฟไลน์
ยกเลิกได้ตลอดเวลา
ภาษาไทย
ประเทศไทย